সেন্টি খাইয়ো না সোনা
সেন্টি খাইয়ো না সোনা। চিল। জাস্ট চিল করো।
খুলে ভি-লাইব্রেরি—সকাল-সন্ধ্যা রাখো পাঠে।
অহ হানি, একদম নিও না প্যারা!
ইচ্ছে হইলেই রেখো ইশারা—ইনিয়ে বিনিয়ে বইলো
পাচ্ছো খুব ভয়—বাসা খালি একদম কোথাও কেউ নাই।
যদি হও এস্থেটিক—শাহাবাগ থেকে নেবো বেলির ছড়া। নরম পারফিউম, স্ট্রোবেরি কী লেমন ফ্লেভার চকলেট—রফাদফা হবে রুফটপে। যদি হর্নি তপ্ত কড়াই
শাউয়ারের বুঝে যাবে ততক্ষণ—ভিন্ন কিছু জল-তরঙ্গের মানে!
নিভিয়ে পার্টিলাইট—বেলকনির অতিভুজে ঘুরাব চাঁদ।
গেট রাইজ বেইব, শুরু ভাইব্রেটের ডুয়েট মোহড়া!
জিপার খোলার কারিশমায়
খুলে ফেলো আলো-আঁধারের গোপন প্যাটার্ন।
সেন্টি খেয়ো না বলি—শূন্যতা ভরাটে আসবে বালু
কোম্পানি। ঠোঁটের মিডলট্রামে রেখে জ্বালানো সিগারেট
—ভাগাভাগি করে খাবো দোল-হাওয়া।
বলি লক্ষ্মীটি আমার, ভুল করেও সেন্টি খাইয়ো না!
নিকট স্মরণে থেকে
কিছু
যান্ত্রিক তর্জমার সমষ্টি—দিন-দিন।
ধর্তব্যের পাশে কে এমন আরব্যরজনী। যেন
বেখেয়াল বিচরণে ফোটায় ঘাসের হৃদয়।
অপেক্ষা
ভেকধারী এক শতাব্দী—সর্বনামে সে-তিনি
যেন নারী। আসে—
গম্ভীর, মৃদু, দ্বিধাযুক্ত আলো নামে—
এখন দ্রুত কম্পন। লুকানো চুমুর সচেতন উত্থান।
এখন ধূলাবালির গ্রাহ্য পাহারা।
যদিও জানে না সে—নাকি জানে
ভেতরের অতি ভেতর নির্মিতব্য ‘সে’ স্থাপত্যে—
কত ঘোড়া অস্তিরতা রঙ। সমস্ত সংশয়ের পাশে
তবুও তারে ডাকি ধার্মিকের একান্ত এবাদতে।
স্বর্গে যাবার কালে
আমার জিহ্বায় কওয়া হচ্ছে না কথা
তোমার মনে করে—
পারতেছিনা চুষে দিতে অন্য কারো বুক।
জেগে কি ঘুমিয়ে—বুঝতে না বুঝতে
যাওয়া যায় একখানি নরক বাগানে—
বাঁশি বাজে… বাজে সঙ্গীত… গগনে ওঠে চাঁদ।
নরকের বনে খেলে পাড়ার শিশুরা।
ওদের সুন্দর গালে সুন্দর দাঁত যেন সাদা সাদা ফুল।
ওরা খেলে—ভেড়ার বাচ্চা আর শুয়োরের বাচ্চা নিয়ে।
আমিও একটা বাচ্চা শুয়োর হয়ে নরকের বনে খেলি—
আর মজা করে খাই যুবতী শুয়োরের দুধ ।
তারপর তোমাকে লক্ষ্য করে নৌকায় উঠি।
যেথায়—তোমার জিহ্বায় বলবো বলে কথা।
আপনিতেই টালমাটাল আধ্যাত্মিক নদী—
‘দুআন্তে চিখিল মাঝে ন থাহী’।
0 মন্তব্যসমূহ
মন্তব্যের যাবতীয় দায়ভার মন্তব্যকারীর। সম্পাদক কোন দায় নেবে না।